আমতলীতে শান্তিপুর্ণভাবে ভোট গ্রহণ

শেয়ার করুন

বরগুনার আমতলী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে পুনঃনির্বাচনে কিছু বিছিন্ন ঘটনা ছাড়াই বৃহস্পতিবার শান্তিপুর্ণভাবে ভোট গ্রহন শেষ হয়েছে। তবে ভোটার উপস্থিতি ছিল খুবই কম।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রার্থী মুফতি মাওলানা মোঃ ওমর ফারুক জিহাদীর অভিযোগ বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে তার এজেন্ট নামিয়ে নৌকা প্রতিকে দেখিয়ে ভোট দিতে আওয়ামী লীগ কর্মী সমর্থকরা ভোটারদের বাধ্য করেছে।

তিনি আরো অভিযোগ করেন আমতলীএকে সরকারী পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নুরুল ইসলাম নামের এক এজেন্টকে পানিতে নামিয়ে নির্যাতন করেছে।

উপজেলা নির্বাচন অফিসার মোঃ সেলিমরেজা বলেন, শান্তিপুর্ণভাবে ভোট হয়েছে। এ নির্বাচনে প্রায় (২৫-৩০)%ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন।

জানাগেছে, আমতলী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে পুনঃ নির্বাচনে ৬১ টিকেন্দ্রে এক লক্ষ ৭১ হাজার ভোটের মধ্যে বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮ টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪ টা পর্যন্ত নিরবিচ্ছিন্নভাবে ভোট গ্রহন শেষ হয়েছে। নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ছিল খুবই কম।

ব্যাপক ভোটারের উপস্থিতি চোখে পড়েনি। বিকেল সাড়ে চারটা পর্যন্ত (২৫-৩০)% ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছে বলে নিশ্চিত করেছে উপজেলা নির্বাচন অফিসারমোঃ সেলিম রেজা।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রার্থী মুফতি ওমর ফারুক জেহাদী অভিযোগ করে বলেন, বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে তার এজেন্ট নামিয়ে নৌকা প্রতিকে দেখিয়ে ভোট দিতে ভোটারদের বাধ্য করেছে।

আমতলী একে সরকারী পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে নুরুল ইসলাম ফকির নামের তার এক এজেন্টকে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর সমর্থকরা পানিতে নামিয়ে নির্যাতন করেছে। চাওড়ালোদা কেন্দ্রে আমার এক কর্মীকে মারধর করেছে।

সরেজমিনে ঘুরে দেখাগেছে, ভোট শুরু হওয়ার দুই ঘন্টায় তেমন ভোটার উপস্থিতি ছিল না।
উপজেলা আওয়ামীলীগ প্রার্থী অ্যাডভোকেট এমএ কাদের মিয়া বলেন,শান্তিপুর্ণভাবে ভোট গ্রহন শেষ হয়েছে। আশাকরি আমি বিজয়ী হবো।আমতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, শান্তিপুর্ণভাবে ভোট গ্রহন শেষ হয়েছে। এখন ভোট গননা চলছে।


শেয়ার করুন

Similar Posts